প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ১৪নং আলকরা ইউনিয়নের ০৮নং ওয়ার্ডের ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে থেকে ০.৫কিলোমিটার পশ্চিমে পদুয়া গুণবতী সড়কের পাশে ০১/০১/১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে শিলরী গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণকারী উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে মরহুম মৌলবী মফিজুর রহমান (ডেপুটি সেক্রেটারী) এলাকার জনবহুল গরীব জনগোষ্ঠীর ছেলেমেয়েরা শিক্ষিত হওয়ার লক্ষ্যে তাঁর স্ত্রীর নামে পদুয়া মৌজায় পদুয়া সুফিয়া রহমান উচ্চ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে তাঁহার দিক নির্দেশনায় বিদ্যালয়টি অত্র উপজেলার মধ্যে একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। উল্যেখ্য যে  অত্র বিদ্যালয়ে ২০২৪ খ্রিঃ থেকে বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষাবোর্ডের অনুমোদনক্রমে এসএসসি (ভোকেশনাল) ০২ টি ট্রেড (ক) আইটি সাপোর্ট ও আইওটি বেসিক্স (খ) জেনারেল ইলেক্ট্রনিক্স শাখায় পাঠদান কার্যক্রম চলমান আছে। তাঁহার মৃত্যুর পর থেকে বিদ্যালয়টি ধীরে ধীরে বর্তমানে ১৩০ শতক ভূমির উপর  ১টি দ্বিতল নতুন ভবন, অপর ১টি পুরাতন দ্বিতল একাডেমিক ভবন, ১টি খেলার মাঠ, ১৭ টি দোকানের মার্কেট, সম্বৃদ্ধ বিজ্ঞানাগার, ১টি গ্রন্থাগার, ১টি ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব, ১টি মসজিদ ও শহীদ মিনার সহ পাঁচ শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী, বাইশ জন শিক্ষক কর্মচারী বিদ্যমান রয়েছে। ১৯৭০ সাল থেকে অদ্যবধি পর্যন্ত উক্ত বিদ্যালয় থেকে ‍প্রতি বছর ১২০/১৪০ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পাশ করে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশ বিদেশে উচ্চ পদে কর্মরত ছিলেন ও আছে। তাই বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, পরিচালনা কমিটি ও এলাকার জনগন প্রতি বছর ১৭ই সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মৌলবী মফিজুর রহমান (ডেপুটি সেক্রেটারী) সাহেবের জন্য মহান আল্লাহর নিকট তাঁহার আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়ে থাকে।